প্রমিত ভাষায় কথা বলি। বাংলা। ৭ম শ্রেণি
পরীক্ষার প্রস্তুতি
প্রমিত ভাষায় কথায় বলি
৭ম শ্রেণি
বাংলা
০১) অঞ্চলভেদে ভাষার যে পার্থক্য বা রূপবৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয় তাকে কোন ভাষা হিসেবে অভিহিত করা হয়?
উত্তর: উপভাষা বা আঞ্চলিক ভাষা।
০২) সাধারণভাবে মানুষ জীবনযাত্রার সর্বক্ষেত্রে যে ভাষা ব্যবহার করে তাকে কোন ভাষা বলা হয়?
উত্তর: মৌখিক বা কথ্য ভাষা।
০৩) বেতার-টিভিতে, বক্তৃতামঞ্চে, আলোচনা সভায় কোন ভাষা ব্যবহৃত হয়?
উত্তর: প্রমিত বাংলা ভাষা।
০৪) শিশুকাল থেকে প্রাকৃতিক নিয়মে অর্জিত হয় কোন ভাষা?
উত্তর: উপভাষা।
০৫) কোন ভাষা রীতির আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি আছে?
উত্তর: আদর্শ কথ্য রীতির।
০৬) কোন ভাষা রীতি সকল অঞ্চলের মানুষের কাছেই গ্রহণযোগ্য?
উত্তর: আদর্শ কথ্য রীতি।
০৭) সংবাদপত্রে, প্রকাশনায়, পাঠ্যবইয়ে ও সরকারি কাজে কোন রীতির প্রয়োগ ক্রমেই বাড়ছে?
উত্তর: আদর্শ কথ্য রীতির।
০৮) শিক্ষিত বাঙালি সমাজে ব্যবহৃত ভাষার মার্জিত আদর্শ কথ্য রীতি এবং মান লেখ্য রীতি হিসেবে স্বীকৃত ভাষা রীতিকে কী বলে?
উত্তর: ভাষার প্রমিত রীতি।
০৯) ভাষার যে রূপে আমরা লিখি বা সাহিত্য রচনা করি তাকে ভাষার কোন রূপ বলা হয়?
উত্তর: ভাষার লৈখিক বা লেখ্য রূপ।
১০) ভাষার লেখ্য রূপ কত প্রকার?
উত্তর: ভাষার লেখ্য রূপ দুই প্রকার। যথা: সাধু রীতি ও প্রমিত রীতি।
প্রমিত ভাষায় কথায় বলি
১১) ব্যাকরণের সুনির্ধারিত নিয়মের অনুসারী কোন ভাষা রীতি?
উত্তর: সাধু রীতি।
১২) বাংলা ভাষার সংস্কৃত-ঘেঁষা লৈখিক রীতিকে কী বলা হয়?
উত্তর: সাধুভাষা।
১৩) পদবিন্যাস রীতি সুনির্দিষ্ট ও সুনিয়ন্ত্রিত কোন ভাষা রীতির?
উত্তর: সাধু রীতির।
১৪) ভাষার কোন রীতি পরিবর্তনশীল?
উত্তর: প্রমিত রীতি।
১৫) স্বরতন্ত্রীতে কাঁপন লেগে যেসকল ধ্বনি উচ্চারিত হয় সেগুলো কোন ধরনের ধ্বনি?
উত্তর: ঘোষ ধ্বনি।
১৬) কিছু ধ্বনি উচ্চারণের সময় ধ্বনিদ্বার কম কাঁপে, সেগুলো কোন ধরনের ধ্বনি?
উত্তর: অঘোষ ধ্বনি।
১৭) যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় বাতাসের চাপের স্বল্পতা থাকে, তাকে কী বলে?
উত্তর: অল্পপ্রাণ ধ্বনি।
১৮) প্রবল চাপে শ্বাসবায়ুকে বাধামুক্ত করে যেসকল ধ্বনি উচ্চারিত হয় সেগুলো কোন ধরনের ধ্বনি?
উত্তর: মহাপ্রাণ ধ্বনি।
১৯) শ্বাসবায়ুর বাধামুক্তির প্রাবল্য অনুযায়ী ক. গ, ছ, জ, ট্- এগুলো কোন ধরনের ধ্বনি?
উত্তর: অল্পপ্রাণ ধ্বনি।
২০) ঘোষতা অনুযায়ী গ, ঘ, ঙ, জ্ এগুলো কোন ধরনের ধ্বনি?
উত্তর: ঘোষ ধ্বনি।
প্রমিত ভাষায় কথায় বলি
২১) অ-এর উচ্চারণ কয় ধরনের হতে পারে?
উত্তর: অ-এর উচ্চারণ দুই ধরনের হতে পারে।
২২) প্রমিত উচ্চারণ শেখা প্রয়োজন কেন?
উত্তর: ভাষিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে অসুবিধা দূর করতে প্রমিত উচ্চারণ শেখা প্রয়োজন।
২৩) ‘অজ্ঞ’ শব্দের প্রমিত উচ্চারণ কী?
উত্তর: অগ্গোঁ।
২৪) ভাষা তার সৌন্দর্য হারায় কীভাবে?
উত্তর: শব্দের উচ্চারণ শুদ্ধভাবে করতে না পারলে।
২৫) প্রমিত ভাষায় কথা বলার প্রধান সুবিধা কী?
উত্তর: সবাই বুঝতে পারে।
২৬) শব্দের উচ্চারণ শুদ্ধভাবে করতে না পারলে কী ধরনের সমস্যা হতে পারে?
উত্তর: শব্দের অর্থ বদলে যেতে পারে।
২৭) ‘প্রাঙ্গণ’ শব্দের প্রমিত উচ্চারণ কী?
উত্তর: প্রাঙ্গোন।
২৮) ‘প্রাঙ্গণ’ শব্দের সঠিক উচ্চারণ কোনটি?
উত্তর: প্রাঙ্ গোন।
২৯) কোন ভাষায় কথা বললে সব অঞ্চলের মানুষ সহজে বুঝতে পারে?
উত্তর: প্রমিত ভাষায়।
৩০) বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা অফিস-আদালতে কোন ভাষা ব্যবহার করা হয়?
উত্তর: প্রমিত ভাষা।
৩১) ‘বেণু ও বীণা’ কার লেখা গ্রন্থ?
উত্তর: সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।
৩২) ‘ছিন্ন-মুকুল’ কোন গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে?
উত্তর: ‘কুহু ও কেকা’।
৩৩) ধ্বনি অল্পপ্রাণ বা মহাপ্রাণ হয় কেন?
উত্তর: বাতাস কম-বেশির কারণে।
৩৪) বাংলাদেশের, অঞ্চলভেদে শব্দের উচ্চারণের ভাষাগত তফাতকে কী বলে?
উত্তর: আঞ্চলিক ভাষা।
৩৫) এক অঞ্চলের মানুষের কথা অন্য অঞ্চলের মানুষের বুঝতে সমস্যা হয় কেন?
উত্তর: আঞ্চলিক ভাষার ভিন্নতার কারণে হয়।
৩৬) ভাষার মান রূপ বা আদর্শ রূপ মনে করা হয় কোন ভাষাকে?
উত্তর: প্রমিত ভাষাকে।
৩৭) প্রমিত ভাষার দুটি রূপ কী কী?
উত্তর: কথ্য প্রমিত ও লেখ্য প্রমিত।
৩৮) আনুষ্ঠানিক কথা বলার সময় কোন প্রমিত ব্যবহৃত হয়?
উত্তর: কথ্য প্রমিত।
৩৯) লিখিত যোগাযোগের কাজে কোন প্রমিত ভাষা ব্যবহৃত হয়?
উত্তর: লেখ্য প্রমিত ভাষা।
৪০) খেলার মাঠের ধারাবিবরণীতে কোন ভাষা ব্যবহার করতে হয়?
উত্তর: প্রমিত ভাষা।
প্রমিত ভাষায় কথায় বলি
৪১) মানুষের গলার ভিতরে শ্বাসনালির উপরের অংশে যে পর্দা থাকে, তাকে কী বলে?
উত্তর: ধ্বনিদ্বার বা স্বরতন্ত্রী।
৪১) ফুসফুস থেকে বাতাস বেরিয়ে আসার সময় মানুষের গলার কোন অংশ কাঁপে?
উত্তর: ধ্বনিদ্বার।
৪২) ফুসফুস থেকে বাতাস বেরিয়ে আসার সময় মানুষের গলার কোন অংশ কাঁপে?
উত্তর: ধ্বনিদ্বার।
৪৩) ধ্বনি উচ্চারণের সময় ধ্বনিদ্বার বা স্বরতন্ত্রী কম কাঁপলে তাকে কী বলে?
উত্তর: অঘোষ ধ্বনি।
৪৪) ধ্বনি উচ্চারণের সময় ধ্বনিদ্বার বা স্বরতন্ত্রী বেশি কাঁপলে তাকে কী বলে?
উত্তর: ঘোষধ্বনি।
৪৫) বাতাস কম-বেশির কারণে কোনটি অল্পপ্রাণ বা মহাপ্রাণ হয়?
উত্তর: ধ্বনি।
৪৬) সৈয়দ শামসুল হক কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: ১৯৩৫ সালে।
৪৭) সৈয়দ শামসুল হকের মৃত্যুসাল কত?
উত্তর: ২০১৬ সাল।
৪৮) কুমোরদের গ্রাম কোথায়?
উত্তর: নদীর ওপারে।
৪৯) কুমোররা কীভাবে পাটা তৈরি করছে?
উত্তর: কাদার তাল টিপে টিপে।
৫০) ‘ছাচ’ অর্থ কী?
উত্তর: কোনো কিছু বানানোর কাঠামো।
৫১) লালন ফকির কে ছিলেন?
উত্তর: বাংলা ভাষার একজন বিখ্যাত লোককবি ও গায়ক।
৫২) সৈয়দ শামসুল হককে সব্যসাচী লেখক বলা হয় কেন?
উত্তর: সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় অবদান রাখায়।
৫৩) ‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’ বইটির লেখক কে?
উত্তর: সৈয়দ শামসুল হক।
৫৪) ‘নূরলদীনের সারাজীবন’ বইটি কার লেখা?
উত্তর: সৈয়দ শামসুল হকের।
৫৫) ‘কত দিকে কত কারিগর’ গল্পের লেখক কে?
উত্তর: সৈয়দ শামসুল হক।
৫৬) কুমোরদের গ্রামে গিয়ে লেখক বেশি কৌতূহল নিয়ে কী দেখেন?
উত্তর: পাটার কাজ।
৫৭) লেখকের মতে বাঁশবনে আচ্ছন্ন শীতল গ্রামটি কাদের?
উত্তর: কুমোরদের।
৫৮) কুমোরদের প্রাঙ্গণ দেখতে কেমন?
উত্তর: সবুজ শ্যাওলা ধরা।
৫৯) কুমোরদের প্রাঙ্গণে সার দিয়ে কী সাজানো?
উত্তর: মাটির পাটায় আঁকা রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, জয়নুলের অবয়ব বা প্রতিকৃতি।
৬০) ‘গোরুর চাকা ঠেলে তোলা’র ছবিটি কার আঁকা?
উত্তর: জয়নুল আবেদীনের।
প্রমিত ভাষায় কথায় বলি
৬১) পালমশাই কার দিকে ফিরে বললেন- নজর না রাখলে কাম সারা?
উত্তর: লেখকের দিকে।
৬২) কার মুকুটটা ছাঁচে ওঠেনি বলে পালমশাই জানালেন?
উত্তর: চান্দ সওদাগরের।
৬৩) বৃদ্ধ পালমশাইয়ের মতে কার দাড়ি বাংলার সকলে চেনে?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের।
৬৪) কত দিকে কত কারিগর’ গল্পে কার চোখ দুটো ঝাপসা হয়ে এলো?
উত্তর: লেখকের।
৬৫) কোন ভাষায় শব্দের উচ্চারণ ঠিকমতো করতে হয়?
উত্তর: প্রমিত ভাষায়।
৬৬) ‘নৌকা’ শব্দটির প্রমিত উচ্চারণ কী?
উত্তর: নোউকা।
ঘনবস্তুতে দ্বিপদী ও ত্রিপদী রাশি খুঁজি
বৃত্তের খুঁটিনাটি (দৃশ্যপটনির্ভর প্রশ্ন)