কারক

কারক

কৃ+ণক(অক) = কারক

কারক শব্দের অর্থ, যে করে বা যা ক্রিয়া সম্পাদন করে। বাক্যস্থিত ক্রিয়াপদের সঙ্গে অন্য পদের যে সম্বন্ধ হয় তাকে কারক বলে।

যেমন- ‘বনি ফুটবল খেলছে’ এখানে ‘খেলছে’ একটি ক্রিয়াপদ। ‘খেলছে’ ক্রিয়াপদের সঙ্গে ‘বনি’ নামক নামপদের সম্বন্ধ হয়েছে। এই সম্বন্ধ বা সম্পর্কই কারক।

কারকের প্রকারভেদঃ কারক ছয় প্রকার। যথা-

১। কর্তৃকারক,             ৪। সম্প্রদান কারক,

২। কর্মকারক,             ৫। অপাদান কারক,

৩। করণ কারক,           ৬। অধিকরণ কারক।

 

কর্তৃকারক

বাক্যস্থিত যে বিশেষ্য বা সর্বনাম পদ ক্রিয়া সম্পন্ন করে তাকে কর্তৃকারক বলে। যেমন- মিতা নাচে। [মিতা কর্তৃকারক], হাবিব কবিতা লেখে। [হাবিব কর্তৃকারক]

কর্তৃকারকের প্রকারভেদ-

১) ক্রিয়া সম্পদনের বৈচিত্র ও বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী কর্তৃকারক চার প্রকার। যথা-

ক) মুখ্যকর্তা,              খ) প্রযোজক কর্তা,

গ) প্রযোজ্য কর্তা          ঘ) ব্যতিহার কর্তা।

ক) মুখ্যকর্তাঃ  যে নিজেই ক্রিয়া সম্পাদন করে তাকে মুখ্যকর্তা বলে। যেমন- সুমন  ক্রিকেট খেলছে।

খ) প্রযোজক কর্তাঃ মূল কর্তা যখন অন্যকে দিয়ে কোন কাজ করায় তখন তাকে প্রযোজক কর্তা বলে। যেমন- শিক্ষক ছাত্রদের পড়াচ্ছেন।

গ) প্রযোজ্য কর্তাঃ মূল কর্তার করণীয় কার্য যাকে দিয়ে সম্পাদিত হয় তাকে প্রযোজ্য কর্তা বলে। যেমন- মা ছেলেকে ভাত খাওয়াচ্ছেন। শিক্ষক ছাত্রদের পড়াচ্ছেন।

ঘ) ব্যতিহার কর্তাঃ  কোন বাক্যে যখন দুজন কর্তা একত্রে একজাতীয় কাজ করে তখন তাকে ব্যতিহার কর্তা বলে। যেমন- রাজায় রাজায় লড়াই। বাঘে-মহিষে একই ঘাটে জল খায়।

২) বাক্যের প্রকাশভঙ্গি অনুযায়ী কর্তা তিন প্রকারের হতে পারে। যথা-

ক) কর্মবাচ্যের কর্তা-কর্মপদ প্রাধান্য পায়। যেমন- পুলিশ দ্বারা চোর ধৃত হয়েছে।

খ) ভাববাচ্যের কর্তা- ক্রিয়ার প্রাধান্যসূচক বাক্য। যেমন- আমার যাওয়া হবে না।

গ) কর্ম-কর্তৃবাচ্যের কর্তা- কর্মপদই কর্তৃস্থানীয়। যেমন- ঘড়িটা চলে ভাল।

 

কর্মকারক

যাকে আশ্রয় করে বা অবলম্বন করে ক্রিয়া সম্পাদিত হয় তাকে কর্মকারক বলে।

যেমন- (ক) মামুন পত্রিকা পড়ে [পত্রিকা কর্মকারক]

(খ) ঝুমুর ছবি আঁকছে  [ছবি  কর্মকারক]

কর্মকারক দুই প্রকার-

ক) মুখ্যকর্ম      খ) গৌণকর্ম

কখনও কখনও কোন ক্রিয়ার দুটি করে কর্ম থাকে। দুটির মধ্যে ক্রিয়াপদের সাথে যার মুখ্য সম্বন্ধ থাকে তাকে মুখ্যকর্ম বলে এবং ক্রিয়াপদের সাথে যার গৌণ সম্বন্ধ থাকে তাকে গৌণকর্ম বলে। সাধারণত মুখ্য কর্ম বস্তু বাচক ও গৌণ কর্ম প্রাণিবাচক হয়। গৌণ কর্মে বিভক্তি হয়। মুখ্য কর্মে হয় না।

যেমন- মা শিশুকে (গৌণ) চাঁদ (মুখ্য) দেখাচ্ছেন।

 

করণ কারক

করণ শব্দের অর্থ যন্ত্র/ সহায়ক/ উপায়। অর্থাৎ যা দিয়ে ক্রিয়া সম্পাদন হয় তাকে করণ কারক বলে।

যেমন- আমরা কানে শুনি [ ‘কানে করণ কারক]

মন দিয়ে বিদ্যা অর্জন কর [ ‘মন দিয়ে’ করণ কারক]

সম্প্রদান কারক

যাকে স্বত্ব ত্যাগ করে কোন কিছু দান, অর্চনা, সাহায্য ইত্যাদি করা বোঝায় তাকে ‘সম্প্রদান কারক’ বলে। যেমন- ভিখারীকে ভিক্ষা দাও। এ বাক্যে ভিখারিকে স্বত্ব ত্যাগ করেই দান করা হয়- তাই ‘ভিখারিকে’ সম্প্রদান কারক।

‘কাকে’ এ প্রশ্ন করে ক্রিয়াপদের সাথে সম্প্রদান কারকের সম্পর্ক বের করতে হয়। গরিবকে কাপড় দাও। এখানে কাকে দেবে?- ‘গরীবকে’ ফলে গরীবকে সম্প্রদান কারক।

অপাদান কারক

যা থেকে কিছু বিচ্যূত, গৃহীত, জাত, বিরত, আরম্ভ, দূরীভূত ও রক্ষিত হয় এবং যা দেখে কেউ ভীত হয়, তাকেই অপাদান কারক বলে। অন্যভাবে বলা যায়, ‘কোথা হতে’ দ্বারা প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায়, তাকে অপাদন কারক বলে।

যেমনঃ

(ক) উৎপন্ন- দুধ থেকে ছানা হয়।

(খ) ভীত- শিক্ষককে বড্ড ভয় পাই।

(গ) রক্ষিত- বিপদে মোরে রক্ষা কর, এ নহে মোর প্রার্থনা।

(ঘ) বিরত- পাপে বিরত হও।

(ঙ) পরাজিত- পরাজয়ে ডরে না বীর।

(চ) গৃহীত/প্রাপ্ত- পথে  টাকা কুড়িয়ে পেয়েছি।

(ছ) বঞ্চিত- কেন বঞ্চিত হব চরণে

(জ) চ্যুত- গাছ থেকে ফল পড়ে।

(ঝ) শ্রুতি- মায়ের মুখে গল্পটি শুনেছি।

আরও কিছু কিছু ক্ষেত্রে অপাদন কারক হয়। যেমন-

(১) বস্তুর রূপান্তর ঘটলে। যেমন- তিলে তৈল হয়।

(২) ভিতর থেকে বাইরে গেলে। যেমন-স্কুল পালানো ভাল নয়।

(৩) দূরত্ব বোঝালে। যেমন- ঢাকা থেকে যশোর তিনশো কিলোমিটার দূরে।

(৪) তারতম্য বোঝালে। যেমন- মেহেদীর চেয়ে হাসান লেখাপড়ায় ভাল।

(৫) কালবাচক শব্দের ক্ষেত্রে। যেমন- তিনদিন ধরে আমি জ্বরে ভুগছি।

(৬) আধার- স্বর্গ থেকে পুষ্প বর্ষিত হল।

 

অধিকরণ কারক

যে স্থানে বা যে সময়ে ক্রিয়া সম্পাদিত হয় তাকে অধিকরণ কারক বলে।

যেমন- পড়–য়ারা ক্লাসে পড়ে [‘ক্লাসে’ অধিকরণ কারক]

অধিকরণ কারকের প্রকারভেদ-

অধিকারণ কারক তিন প্রকার।

ক) কালাধিকরণঃ ক্রিয়া সম্পাদনের কালকে/ সময়কে প্রকাশ করে।

যেমন- কাল সকালে এসো, বসন্তে ফুল ফোটে

খ) আধারাধিকরণঃ- ক্রিয়া সম্পাদেনর স্থানকে প্রকাশ করে।

যেমন- পুকুরে মাছ আছে,তুমি এই পথে যেয়ো

গ) ভাবাধিকরণঃ- যদি কোন ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য অন্য কোন ক্রিয়ার কোনরূপ অভিব্যক্তি প্রকাশ করে তখন তাকে ভাবাধিকরণ বলে। যেমন- সূর্যোদয়ে অন্ধকার দূরীভূত হয়, কান্নায় শোক মন্দীভূত হয়। ভাবাধিকরণ কারকে সবসময় ৭মী বিভক্তি থাকে বলে ইহাকে ভাবে ৭মী বলা হয়।

আধারাধিকরণ আবার তিন প্রকারঃ যথা-

(১) ঐকদেশিক-বিরাট স্থানের কোন এক অংশ জুড়ে থাকে

উদাঃ আকাশে মেঘ আছে, পুকুরে মাছ আছে।

(২) অভিব্যাপক- সমস্ত স্থানে জুড়ে থাকে।

উদাঃ তিলে তৈল আছে, ঘরে আলো আছে।

(৩) বৈষয়িক- বিষয়ভিত্তিক বা বিশেষ বিষয়ে পারদর্শি বুঝাতে তুষার রাজনীতিতে খুব দক্ষ।

উদাঃ রাহাত অংকে ভালো কিন্তু ইংরেজিতে দুর্বল।

বিভক্তি

বাক্যের বিভিন্ন পদ বিশ্লেষণ করলে তার দুটি অংশ পাওয়া যায় এর একটি শব্দ অপরটি বিভক্তি। বিভক্তি বলতে সেসব বর্ণ বা বর্ণসমষ্টি বোঝায় যেগুলো শব্দের সাথে যুক্ত হয়ে বাক্য গঠনের জন্যে পদ সৃষ্টি করে এবং ক্রিয়াপদের সাথে অন্য পদের সর্ম্পক নির্ণয় করতে সাহায্য করে। যেমন- কলমে লেখ। এখানে ‘কলম’ এর সঙ্গে ‘এ’ বিভক্তি যুক্ত হয়েছে।

বিভক্তির প্রকার ভেদঃ

বিভক্তি সাত প্রকার। বিভক্তির প্রকারভেদ এবং বিভক্তি নির্ণয়ের কৌলশ নিম্নের ছকের মাধ্যমে উল্লেখ করা হল-

বিভক্তি একবচন বহুবচন
প্রথমা/শূন্য শূন্য / ‘অ’
দ্বিতীয়া কে/ রে/ এরে/ দিগে/ দিগকে / দিগেরে/ দের/ গুলিকে/ গুলোকে/ বৃন্দকে
তৃতীয়া দ্বারা/ দিয়ে/কর্তৃক দিগের দিয়া/ দের দিয়া/দিগ কর্তৃক/গুলির দ্বারা/ গুলি কর্তক/ গুলো দিয়ে
চতুর্থী দ্বিতীয়ার মতো এবং তরে, জন্যে দ্বিতীয়ার মত এবং দের তরে, দের জন্য
পঞ্চমী হইতে/ থেকে/ চেয়ে দিগ হইতে/ দের হইতে/ গুলির চেয়ে
ষষ্ঠী র/ এর/ কার/ কের দিগের/ দের/ গুলির/ গণের/ বৃন্দের
সপ্তমী তে/ এ/ য়/ এতে/ কাছে/ মধ্যে দিগে/ দিগেতে/ গুলিতে/ গণে/ গুলোতে

 

০১। ‘জগতে কীর্তিমান হও সাধনায়’- সাধনায় কোন কারকে কোন বিভক্তি

ক. কর্মে ৭মী              খ. কর্মে ২য়া

গ. করণে ২য়া             ঘ. করণে ৭মী

০২।     ব্যাকরণের কোন অংশে ‘কারক’ সম্বন্ধে আলোচনা হয়?

ক. ধ্বনিতত্ত্বে              খ. অর্থতত্ত্বে

গ. রূপতত্ত্বে                ঘ. বাক্যতত্ত্বে

০৩। “শব্দে তার অপূর্ব দখল।”- ‘শব্দে’ র কারক ও বিভক্তি ?

ক. কর্মে দ্বিতীয়া           খ. করণে তৃতীয়া

গ. অপাদানে পঞ্চমী       ঘ. অধিকরণে সপ্তমী

০৪। “আকাশে তো আমি রাখি নাই মোর উড়িবার ইতিহাস।”- এই বাক্যে ‘আকাশে’ শব্দটি কোন্ কারকে কোন বিভক্তির উদাহরণ

ক. কর্মকারকে সপ্তমী বিভক্তি      খ. অপাদানে কারকে পঞ্চমী বিভক্তি

গ. অধিকরণ কারকে সপ্তমী বিভক্তি         ঘ. কর্তৃকারকে পঞ্চমী বিভক্তি

০৫। “আচরণেই ইতর-ভদ্র বোঝা যায়।”- এই বাক্যে ‘আচরণেই’ কোন কারক ও বিভক্তি নির্দেশ করে?

ক. কর্মে ৭মী              খ. করণে সপ্তমী

গ. অপাদানে সপ্তমী                 ঘ. অধিকরণে সপ্তমী

০৬। টাকায় কী না হয়?

ক. কর্তায় ৭মী             খ. করণে ৭মী

গ. অপাদানে ২য়া          ঘ. অধিকরণে ৭মী

০৭। সৎপাত্রে কন্যা দান কর।

ক. সম্প্রদানে ৭মী                   খ. কর্মে ৭মী

গ. কর্তায় ৭মী             ঘ. কর্মে ২য়া

০৮। ‘জলে বাস্প হয়।’ ‘জলে’- এর কারক ও বিভক্তি কী?

ক. অধিকরণে ৭মী                  খ. কর্তায় ৭মী

গ. করণে ৭মী             ঘ. অপাদানে ৭মী

০৯। “গরিবকে কম্বল দিয়ে ঠাণ্ডায় বাঁচাও।”- বাক্যটির ‘ঠাণ্ডায়’ শব্দের কারক-বিভক্তি-

ক. কর্মে সপ্তমী            খ. করণে সপ্তমী

গ. অপাদানে সপ্তমী        ঘ. অধিকরণে সপ্তমী

১০। ‘শিকারী বেড়াল গোঁফে চেনা যায়।’ – গোঁফে এর কারক বিভক্তি-

ক. কর্তকারকে ৭মী       খ. কর্ম কারকে ৭মী

গ. করণ কারকে ৭মী     ঘ. অধিকরণ কারকে ৭মী

১১। ‘উকিল ডাক।’বাক্যটিতে ‘উকিল’ কোন কারকে কোন বিভক্তি?

ক. কর্মে শূন্য              খ. কর্মে ষষ্ঠী

গ. কর্তায় শূন্য             ঘ. সম্প্রদানে ষষ্ঠী

১২। ‘বিহগে ললিত গীতি শিখিয়েছ ভালবেসি।’- এখানে ‘বিহগে’ কোন কারকে কোন বিভক্তি?

ক. অধিকরণে ৭মী        খ. কর্তায় ৭মী

গ. কর্মে ৭মী               ঘ. সম্প্রদানে ৭মী

১৩। ‘ঘোড়াকে চাবুক মার।’ কোন কারকে কোন বিভক্তি?

ক. কর্মে শূন্য              খ. অধিকরণে শূন্য

গ. করণে শূন্য             ঘ. অপাদানে শূন্য

১৪। নিম্নরেখ শব্দটির বিভক্তিসহ কারক নির্ণয় কর: সূর্যোদয়ে অন্ধকার দূর হয়।  

ক. অধিকরণে সপ্তমী      খ. করণে সপ্তমী

গ. অধিকরণে তৃতীয়া     ঘ. করণে তৃতীয়া

১৫। কোনটিতে উপাদান সম্বন্ধ বিদ্যমান?

ক. লোহার শরীর           খ. বাটির দুধ     গ. রূপার থালা             ঘ. গাছের ফুল

১৬। অপাদান সম্বন্ধ কোনটি?

ক. রাজার হুকুম           খ. প্রভুর সেবা

গ. চোখের দেখা           ঘ. সাপের ভয়

১৭। ‘আজকে তোমায় দেখতে এলাম জগৎ আলো নূরজাহান’ এর কারক বিভক্তি হবেঃ

ক. করণে ৭মী             খ. অধিকরণে ৭মী

গ. অধিকরণে ২য়া                  ঘ. অধিকরণে শূন্য

১৮। ‘ক্রিকেট খেল।’ বাক্যের নিম্নরেখ শব্দের কারক ও বিভক্তি-

ক. কর্তায় শূন্য            খ. কর্মে শূন্য

গ. করণে শূন্য             ঘ. অধিকরণে শূন্য

১৯। কোন বাক্যে কর্তৃকারকে সপ্তমী বিভক্তির উদাহরণ আছে?

ক. লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু

খ. লোকে বলে মাঘের শেষে বৃষ্টি হলে দেশের কল্যাণ হয়

গ. শীত এলে বসন্ত কি দূরে থাকে

ঘ. রোদে কাপড় শুকায়

২০। ‘সে বল খেলে।’ – এই বাক্যে বল কোন কারক?

ক. কর্তৃকারক              খ. কর্মকারক

গ. করণ কারক            ঘ. অপাদান কারক

২১। ‘ছাদে পানি পড়ে।’ এই বাক্যে নিম্নরেখ পদটির কারক ও বিভক্তি  বাক্য কোনটি সঠিক?

ক. অধিকরণে ৭মী                  খ. অপাদানে ৭মী

গ. কর্মে ৭মী               ঘ. করণে ৭মী

২২। ‘জলকে চলো’- এর কারক ও বিভক্তি কী?

ক. কর্তায় ২য়া             খ. সম্প্রদানে ৪র্থী

গ. কর্মে ৩য়া              ঘ. অধিকরণে ৫মী

২৩। ‘সর্বাঙ্গে ব্যথা, ঔষধ দিব কোথা।’ এই বাক্যে ঔষধ কোন কারকে কোন বিভক্তির উদাহরণ?

ক. কর্মকারকে শূন্য                 খ. সম্প্রদানে সপ্তমী

গ. অধিকরণে শূন্য                  ঘ. কর্তৃকারকে শূন্য

২৪। ‘নতুন ধান্যে হবে নবান্ন বাংলার ঘরে ঘরে?” “ধান্যে” কোন কারকে কোন বিভক্তি?

ক. কর্তায় ৭মী             খ. কর্মে ৭মী

গ. করণে ৭মী             ঘ. অধিকরণে ৭মী

২৫। ‘নিজের চেষ্টায় বড় হও।’  নিম্নরেখ শব্দটির কারক ও বিভক্তি কি?

ক. কর্মে ৭মী              খ. করণে ৭মী

গ. অপাদানে ৭মী          ঘ. অধিকরণে ৭মী

২৬। কুকথায় পঞ্চমুখ- কোন কারক?

ক. অপাদান      খ. অধিকরণ      গ. করণ          ঘ. সম্প্রদান

২৭। ‘ফুলে ফুলে ঘর ভরেছে।’- কোন কারকে কোন বিভক্তি?

ক. অপাদানে ৭মী                   খ. কর্মে প্রথমা

গ. করণে ৭মী             ঘ. করণে শূন্য

২৮। “প্রফুল্লকে দুস্যতে লইয়া গিয়াছে।” এখানে “দস্যুতে” কোন কারক?

ক. কর্তৃ কারক             খ. কর্ম কারক

গ. করণ কারক            ঘ. সম্প্রদান কারক

২৯। মনেতে আগুন জ্বলে চোখে কেন জ্বলে না- কারক ও বিভক্তি নির্ণয় কর।

ক. অপাদানে ৭মী                   খ. অপাদানে ২য়া

গ. অধিকরণে ২য়া                  ঘ. অধিকরণে ৭মী

৩০। ‘কান্নায় শোক কমে।”  এ বাক্য কান্নায় কোন কারক?

ক. অধিকরণ     খ. অপাদান      গ. করণ ঘ. সম্প্রদান

 

উত্তরপত্র

১        ঘ        ২        গ        ৩        ঘ        ৪        গ        ৫        খ

৬        খ        ৭        ক       ৮        ঙ        ৯        গ        ১০      গ

১১      ক       ১২      ঘ        ১৩      গ        ১৪      ক       ১৫      গ

১৬      ঘ        ১৭      গ        ১৮      খ        ১৯      খ        ২০      গ

২১      খ        ২২      খ        ২৩      ক       ২৪      গ        ২৫      খ

২৬      খ        ২৭      গ        ২৮      ক       ২৯      ঘ        ৩০      ক

Visited ৩০ times, ১ visit(s) today

Views: 5

Leave A Reply

Your email address will not be published.